ঢাকা,সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪

চকরিয়া পৌরসভা কর্মকর্তাকর্মচারী এসোসিয়েশনের তিনদিনের অচল আন্দোলন কর্মসুচিত পালিত

এম.জিয়াবুল হক, চকরিয়া ::

সরকারী কোষাগার থেকে বেতন-ভাতাসহ সুবিধা চালুর দাবিতে সারাদেশে পৌরসভায় কর্মবিরতির অংশ হিসেবে বাংলাদেশ পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্বান্তের আলোকে গতকাল রোববার (২৮ জানুয়ারী) থেকে তিনদিনের অচল আন্দোলন কর্মসুচিতে নেমেছেন চকরিয়া পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ।

কর্মসুচির প্রথমদিনে গতকাল সকালে অফিসের সব ধরনের কাজ বন্ধ রেখে পৌরসভার সামনে কর্মসুচিতে অংশ নেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আন্দোলনের এই কর্মসুচি পালনের কারনে এদিন কার্যত অচল হয়ে পড়ে চকরিয়া পৌরসভার সকল ধরণের প্রশাসনিক কার্যক্রম। এদিকে পৌরসভা কর্মকর্তাকর্মচারী এসোসিয়েশনের আন্দোলনের সাথে একাত্মা প্রকাশ করে অবস্থান কর্মসুচিতে অংশ নেন চকরিয়া পৌরসভার মেয়র ও বেশির ভাগ কাউন্সিলর।

চকরিয়া পৌরসভার প্রধান ফটকে কর্মসুচীতে সভাপতিত্ব করেন চকরিয়া পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তাক আহমদ। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল মোস্তফার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন চকরিয়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক আলমগীর চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌরসভার প্যানেল মেয়র বশিরুল আইয়ুব, পৌর কাউন্সিলর আলহাজ মকছুদুল হক মধু, জিয়াবুল হক, জাফর আলম কালু, নজরুল ইসলাম, জামাল উদ্দিন, নারী কাউন্সিলর রাজিয়া সুলতানা খুকুমনি, আঞ্জুমান আরা বেগম।

কর্মসুচিতে প্রধান বক্তা ছিলেন পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশন চট্রগ্রাম বিভাগীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক ও কক্সবাজার জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবু রাশেদ মোহাম্মদ জাহেদ উদ্দিন। বক্তব্য রাখেন পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশন চট্রগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কর আদায়কারী জহুরুল মওলা, প্রচার সম্পাদক বিল্ডিং পরির্দশক রাজিফ চৌধুরী।

কর্মবিরতিতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের নেতা পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মৃনাল কান্তি ধর, মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার মো.লোকমান, হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা সফায়াত হোসেন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ছৈয়দুল হক আজাদ, বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা রেহেনা আক্তার বানু, চকরিয়া পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি বাজার পরিদর্শক বশির আহমদ, কর নির্ধারক ফরিদুল আলম, সহকারি হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা আবদুল কুদ্দুছ, উচ্চমান সহকারী ওসমান গনী, অফিস সহকারী আবদুল হামিদ, সহকারী কর আদায়কারী নুরুল আবছার মুনিরী, রাকিব হাসান, মোহাম্মদ এমরান, ছলিম উল্লাহ, রাকিব হাসান চৌধুরী,আদায়কারী রাশেদ কামাল, জানে আলম, মৌলানা রিদুয়ানুল হক, পরিচ্ছন্ন পরিদর্শক আবুল কালাম, আওলাদ কামাল, লাইসেন্স পরির্দশক কামাল হোসেন, ঠিকাদানকারী সুপার ভাইজার মোহাম্মদ নাজেম উদ্দিন, স্যানিটারী পরির্দশক হায়দার আলী, সহকারী ঠিকাদানকারী চম্পক দত্ত, আবদুল লতিফ, মিনহাজ উদ্দিন, রফিক আহমদ, রুবি আক্তার, সার্ভেয়ার নুরুস ছমদ, মোহাম্মদ শফি, বিদ্যুত লাইনম্যান ফরিদুল আলম, রফিকুল আলম, শফিকুল কাদের, রুরাল চালক রুবেল, জিয়াউর রহমান, মাহামুদুল করিম, মোহাম্মদ জুবায়ের, এমএলএলএস আলী আকবর, খোকন কুমার চৌধুরী, মৌলানা সাহাব উদ্দিন, মো: শফিকুল কাদের, নুরুল আমিন, আব্বাস উদ্দিন, হারুন, সেলিম ও অফিস সহায়ক আক্তার হোসেন প্রমুখ। #

পাঠকের মতামত: